- ফ্যাসিবাদ তাড়িয়েছি আবার কোনো মুসিবত ডেকে আনার জন্য নয়: হাসনাত
- কানাইঘাটের বেতকান্দি মৌজায় বন্দোবস্তকৃত ভূমি নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা
- কানাইঘাটে আর্ন্তজাতিক নারী দিবস উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- পতাকা বৈঠকের পর কানাইঘাট সীমান্তে নিহত শাহেদের লাশ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ
- সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের বার্ষিক সাধারণ সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন
- ভারত ভিসা দিবে কিনা এটা তাদের সিদ্ধান্ত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- লটারির মাধ্যমে কানাইঘাটের ৯টি ইউনিয়নে খাদ্য বান্ধব ডিলার নিয়োগ সম্পন্ন
- কানাইঘাটে বাজার মনিটরিং এ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া আক্তার
- সাংবাদিক জাবেদ আহমদের উদ্যোগে ২২০টি পরিবারের মাঝে রমজান ফুডপ্যাক বিতরণ
- সাইক্লোনের নতুন কমিটি গঠন || আফসার-সভাপতি, জেলী-সেক্রেটারি
» লকডাউন বাস্তবায়নকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র ফরিদপুরের সালথা
প্রকাশিত: ০৫. এপ্রিল. ২০২১ | সোমবার

চেম্বার ডেস্ক:: ফরিদপুরের সালথায় লকডাউন কার্যকর করাকে কেন্দ্র করে থানা ও উপজেলা কমপ্লেক্স ঘেরাও করে রেখেছে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও জনতা। এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে।
জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে সালথা উপজেলা সদর থেকে আনুমানিক সাড়ে তিন কিলোমিটার দূরে সোনাপুর ইউনিয়নের ফুকরা বাজার থেকে এ সংঘাতময় পরিস্থিতির সুত্রপাত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ওই সময় অস্ত্রধারী আনসার সদস্য ও পিএকে নিয়ে এসিল্যান্ড মারুফা সুলতানা ফুকরা বাজারে যান। এসময় বাজারে লোক সমাগম ও দোকানপাট খোলা দেখতে পেয়ে এসিল্যান্ডের সহকারী একজনকে লাঠিপেঠা করে। আর এনিয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে স্থানীয়ারা।
স্থানীয়দের প্রতিরোধের মুখে এসিল্যান্ড তার টিম নিয়ে উপজেলা সদরে ফিরে যান।
পরে সালথা থানার পুলিশ ফুকরা বাজারে গিয়ে জনতার সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় এসআই মিজান ও দুই কনস্টেবল আহত হন। পরে অতিরিক্ত পুলিশ ফুকরা বাজারে এলে জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে এবং পুলিশের উপর হামলা চালায়। পুলিশ থানায় চলে যায়।
সোনাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান মো. খায়রুজ্জামান বলেন, এসিল্যান্ড ফুকরা বাজারে লকডাউন কড়াকড়ি করতে আসার পর আগে বাজার কমিটির সভাপতিসহ অন্যদের সাথে বসা উচিত ছিল। তাদের মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের বুঝিয়ে লকডাউন কার্যকর করা হলে এ ঘটনা ঘটতো না।
ওই বাজার বণিক সমিতির সভাপতি কাওসার খান বলেন, তিনি ওই সময় ঘটনাস্থলে ছিলেন না। তবে পরে শুনেছেন জাকির হোসেন নামে এক ব্যাক্তিকে মারপিট করায় এ ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পরে বিভিন্ন ইউনিয়নে মোবাইলে যোগাযোগ করে ‘পুলিশের গুলিতে দুইজন নিহত হয়েছে’ এ জাতীয় গুজব ছড়িয়ে সালথায় লোক জড়ো করা হয়। পরে সন্ধ্যার পর হাজার হাজার জনতা থানা ও উপজেলা কমপ্লেক্স ঘেরাও করে রাখে। একপর্যায়ে জনতা উপজেলা কমপ্লেক্স এর প্রধান ফটক ও থানার ফটকের সামনে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে উপজেলা কমপ্লেক্সের ভিতরে এবং গাড়িতেও আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
সর্বশেষ খবর
- ফ্যাসিবাদ তাড়িয়েছি আবার কোনো মুসিবত ডেকে আনার জন্য নয়: হাসনাত
- কানাইঘাটের বেতকান্দি মৌজায় বন্দোবস্তকৃত ভূমি নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা
- কানাইঘাটে আর্ন্তজাতিক নারী দিবস উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- পতাকা বৈঠকের পর কানাইঘাট সীমান্তে নিহত শাহেদের লাশ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ
- সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের বার্ষিক সাধারণ সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা