সর্বশেষ

» ভ্যাকসিন না আসা পর্যন্ত মাস্ক বাধ্যতামূলক : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত: ০৩. নভেম্বর. ২০২০ | মঙ্গলবার

চেম্বার ডেস্ক:: স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, এমপি বলেছেন,  “ইউরোপের অনেক দেশেই করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে। অনেক দেশ ইতোমধ্যে ২য় বা ৩য় বার লকডাউন ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশেও আগামী শীতের সময় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ে আশংকা দেখা যাচ্ছে। দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলা করার মত সক্ষমতা স্বাস্থ্যখাতের হাতে রয়েছে।

তবে মানুষ যদি সচেতন না হয়, স্বাস্থ্যবিধি না মানে তাহলে আগামীতে আবারো ভয়ের কারণ হতে পারে। কাজেই দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ রুখতে হলে এই মুহূর্তে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প নেই। বিশেষতঃ সবার মুখে মাস্ক পড়া এই সময়ে অত্যন্ত জরুরি। একারণে দেশে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা পর্যন্ত সবার মুখে মাস্ক পড়াটা বাধ্যতামূলক করতে শীঘ্রই পদক্ষেপ নেয়া হবে।”

 

আজ দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় করণীয় সংক্রান্ত বিষয়াদি নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, এমপি।

সভায় অনলাইন জুমে ও অফলাইনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মুখ্যসচিব, সিনিয়র সচিব, সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ ঊর্দ্ধতন দায়িত্বশীল কর্মকর্তাগণ অংশ নেন।

সভায় বক্তারা করোনায় দেশের স্বাস্থ্যখাতের সক্ষমতার বিষয়ে প্রশংসা করেন এবং পূর্বের সক্ষমতা ধরে রেখে নতুনভাবে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির উপর জোর দেন। শীতকালের সামাজিক অনুষ্ঠানগুলি যাতে দলবেধে হতে না পারে সে ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রতি অনুরোধ জানান।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ও স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ আলোচনায় অংশ নেন।

অনলাইন জুম এর মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, স্বাচিপ সভাপতি অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সেনাল, জাতীয় টেকনিক্যাল কমিটির সভাপতি অধ্যাপক শহীদুল্লাহ্, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ আরো অনেকেই অংশ নেন ও তাঁদের মূল্যবান মতামত তুলে ধরেন।

image_print
           

সর্বশেষ

আর্কাইভ

January 2025
M T W T F S S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031