২৮ অক্টোবরের লগি-বৈঠার খুনিদের বিচার দাবিতে লন্ডনে প্রতিবাদ সভা
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে’র কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা শাহরিয়ার আলম শিপার, শামিমুল হক, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবির সিলেট জেলার সাবেক সভাপতি জুবের আহমদ আহাদ ও অনলাইন এক্টিভিস্ট ফোরাম ইউকের সভাপতি জয়নাল আবেদিন।
মানবাধিকার কর্মী মো: আরিফ উদ্দিন কামালীর পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে সূচীত সভায়- বক্তব্য রাখেন নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকের সহ-সভাপতি আমিনুল ইসলাম মুকুল, কেন্দ্রীয় এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মিনহাজ উদদীন খান, মো তফুর আহমদ, তাজুল ইসলাম, সাইম উদ্দীন, মোঃ শাহজালাল চৌধুরী, ইষ্ট লন্ডন শাখার সভাপতি মো: আব্দুল হামিদ শিমুল, মহানগর শাখার ইভেন্ট ম্যানেজম্যান্ট সম্পাদক আশারাফুল ইসলাম নোবেল, ইষ্ট লন্ডন শাখার সেক্রেটারি রাবেল আহমেদ, সহ প্রচার সম্পাদক মাহফুজুর রহমান খান, নিজাম উদ্দিন, আদিল আহমদ, মো সাহাব উদ্দিন, সহ-প্রচার সম্পাদক মো: ছাবিদ মিয়া, মাওলানা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, শিমুল ইসলাম, শাহরিয়ার ওয়াহিদ, মোহাম্মদ মাজেদ হুসেন, সাইফুল উদ্দিন ও হাসনাত আল হাবিব।
উপস্থিত ছিলেন- নিরাপদ বাংলাদেশ চাই লন্ডন মহানগর শাখার সেক্রেটারি মাহফুজ চৌধুরী, ইষ্ট লন্ডন শাখার ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সম্পাদক আব্দুল বাছিত রাজু, বিএনপি নেতা মামুনুর রশিদ, মাজেদুল ইসলাম, মো: অহিদুল ইসলাম, রফিক আহমদ, মো: আলম আহমদ, মোঃ হাবিবুর রহমান, আকবর আলী, শাহীনূর আহমেদ মাহী, নজরুল ইসলাম, মোঃ সাইদুর রহমান, আমিরুল মোমিন রেজা, আজহারুল ইসলাম, মামুনুর রশীদ লুটন, রহমান মিয়া, জাকওয়ান আহমদ, মো: আব্দুল মুহিত, আব্দুল আলী, মাহবুব আহমেদ সালেহ, সোহরাব উদ্দিন রোমান, আবু তাহের জাকওয়ান, মো সিরাতুল ইসলাম আবির, মোঃ শাহিন আলম, নাদিয়া ফাতেমা, এমদাদুল হক, ফারিয়া আখতার সুমি, তানবির আলী, নাসির উদ্দিন, শাহজাহান আহমদ সানি, মুক্তাদির আহমেদ, কাওছার আহমদ, মো আশরাফুল আলম, মানবাধিকার কর্মী মোঃ আব্দুল কাদের জিলানী, জামাল উদ্দিন আহমেদ, আবুল কালাম আজাদ, মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন, আল আমিন মিয়া, হাবিবুর রহমান, মো ফজল আহমদ, নাজমুল কবির, মোঃ সুহাদ মিয়া কামালী, মো সাবাজ মিয়া, ছাদি আহমদ চৌধুরী ও মো: আব্দুল হামিদ প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের সূচনা হয়েছিলো ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। সেদিন শেখ হাসিনার নির্দেশে ১৪ দলীয় জোটের সন্ত্রাসীরা জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের ওপর পৈশাচিক হামলা চালিয়ে লগি-বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে ৬ জনকে হত্যার পর লাশের উপর নৃত্যু করে। এছাড়া সেসময় ২৭ থেকে ২৯ অক্টোবর সারাদেশে গুলি ও বোমা হামলা চালিয়ে ৪ দলীয় জোটের প্রায় ৫৪ জনকে হত্যাসহ অসংখ্য মানুষকে আহত করা হয়েছিলো। বক্তারা আরও বলেন, ২৮ অক্টোবর লগি-বৈঠার ট্রাজেডিসহ আওয়ামীলীগের আমলের সকল খুন ও গুমের সাথে জড়িত হাসিনাসহ সকল মন্ত্রী, এমপি ও কর্মকর্তাদের অতি দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচারের মাধ্যমে ফাঁসির রায় কার্যকর করতে হবে।