- সেনাবাহিনীকে সবখানে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া ঠিক হবে না: মির্জা ফখরুল
- কানাইঘাটের ইঞ্জিনিয়ার সাকির হোসেনের বৃটেনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন
- সিলেট জেলা যুবদলের ২৯১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
- সিলেটে জেলা যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন হাকিম রাব্বানী চৌধুরী
- সিলেট জেলা ও মহানগর যুবদল শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন
- সিলেট মহানগর কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় সোলেমান সিদ্দিকী সংবর্ধিত
- সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ
- আ.লীগের মতো আচরণ করলে তাদের মতো পরিণতি হবে আমাদের: ফখরুল
- শাবিপ্রবির নতুন উপাচার্য ড. সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী
- অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের আর যোগদান করতে দেওয়া হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
» এলাকায় লাখ লাখ টাকা খরচ করতেন আবেদ আলীর পুত্র সিয়াম
প্রকাশিত: ১১. জুলাই. ২০২৪ | বৃহস্পতিবার
চেম্বার ডেস্ক: পিএসসির প্রশ্নপত্র ফাঁসের অন্যতম হোতা মাদারীপুরের গাড়ি চালক সৈয়দ আবেদ আলীর ছেলে সোহানুর রহমান সিয়ামের উদ্দেশ্য ছিল এলাকায় প্রভাব বিস্তার করা। এ জন্য উপজেলার সন্ত্রাসী, মাদকসেবীসহ অসামাজিক কার্যক্রমে জড়িতদের সঙ্গে তার সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল।
গ্রামের বাড়ি ডাসার উপজেলার পশ্চিম বোতলার এসে সিয়াম সহযোগীদের নিয়ে দামি গাড়িতে চড়ে এলাকা দাপিয়ে বেড়াতেন। সহযোগী ও বন্ধুদের পেছনে তিনি লাখ-লাখ টাকা খরচ করতেন। তার গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
গ্রামের বাসিন্দারা বলছেন, সিয়ামকে বেশিদিন কারাগারে আটকে রাখতে পারবে না। কারণ ওপর মহলে তাদের হাত আছে। সিয়াম এলাকায় লোক-দেখানো সামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে তার সংবাদ ও ছবি টাকা দিয়ে নিজের ও পিতা আবেদ আলীর ফেসবুক পেজ বুস্ট করতেন। বিভিন্ন মিডিয়ায় বাবা-ছেলের এসব অপকর্ম প্রচার ও প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় তারা গ্রেফতারের পর গ্রামবাসী এখন আসল ব্যাপার বুঝতে শুরু করেছে।
আবেদ আলী এলাকায় দান-খয়রাত করলেও গ্রামে গিয়ে জানা গেছে, তার ছোট দুই ভাই দারিদ্র্যের মাঝে দিন কাটাচ্ছেন। তারা দিনমজুরের কাজ করেন।
গ্রামবাসী জানিয়েছেন, আবেদ আলীর পুরোনো ভিটায় পরিত্যক্ত অবস্থায় তালাবদ্ধ একটা একতলা ভবন। গ্রামের বাড়িতে এলে সিয়াম ওই বিল্ডিংয়ে বন্ধু-বান্ধব নিয়ে আড্ডা দেন। অথচ তার দুই চাচা থাকছেন ভাঙাচোরা টিনের ঘরে।
এলাকাবাসী মাইনুলসহ বেশ কয়েকজন জানান, সিয়াম বন্ধু-বান্ধব নিয়ে এলাকায় এসে আড্ডাবাজি করত। মুহূর্তের মধ্যে বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করত। টাকার প্রতি তার কোনো মায়া ছিল না।
ডাসার উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ অনিক হোসেন বলেন, সংগঠনের নীতি-আদর্শ ও নৈতিকতা পরিপন্থি কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত থাকায় সৈয়দ সোহানুর রহমান সিয়ামকে ডাসার উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। উপজেলা ছাত্রলীগের কার্যক্রমের সময় সিয়ামকে কখনো পাওয়া যায়নি। সিয়াম যে ভাবে চলাফেরা করতেন, সেভাবে কোনো ছাত্রলীগের কর্মী চলতে পারে না। তার লাইফ স্টাইলে ছিল দাম্ভিকতা। মানুষকে তিনি মানুষ মনে করতেন না।
সর্বশেষ খবর
- সেনাবাহিনীকে সবখানে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া ঠিক হবে না: মির্জা ফখরুল
- কানাইঘাটের ইঞ্জিনিয়ার সাকির হোসেনের বৃটেনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন
- সিলেট জেলা যুবদলের ২৯১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
- সিলেটে জেলা যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন হাকিম রাব্বানী চৌধুরী
- সিলেট জেলা ও মহানগর যুবদল শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা