- ফ্যাসিস্টের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে গণতান্ত্রিক সরকারের বিকল্প নেই : এনামুল হক চৌধুরী
- নির্বাচন বিলম্বিত হলে ফ্যাসিবাদী শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে : হাকিম চৌধুরী
- অন্তর্বর্তী সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি চীনের
- কানাইঘাটে সরকারি অনুদানের চেক তুলে দিলেন ইউএনও
- কানাইঘাট পৌর বিএনপির ৮নং ওয়ার্ডের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
- বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান
- স্বাধীনতা সংগ্রামের শহীদদের প্রতি সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা নিবেদন
- কানাইঘাট প্রেসক্লাবের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
- কানাইঘাটে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত
- কানাইঘাট রাজাগঞ্জ ইউনিয়ন জামায়াতের আলোচনা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন
» নির্বাচনে কোন সংঘাত চাই না, যাকে খুশি ভোট দিন : শেখ হাসিনা
প্রকাশিত: ০৩. জানুয়ারি. ২০২৪ | বুধবার

চেম্বার ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নির্বাচনে কোনো সংঘাত চাই না। যাকে খুশি ভোট দেবেন। ভোটটা অনেক জরুরি। ভোটে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে হবে।
আজ বুধবার (৩ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে দেশের ছয়টি এলাকার নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সবাইকে নিজেদের পছন্দমতো ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আজকে বিভিন্ন জায়গায় আমাদের প্রার্থী আছে। সে সঙ্গে নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছি। আমাদেরই স্লোগান-আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। কাজেই আপনাদের মত ভোট দেবেন, কিন্তু কোনো রকম অনিয়ম ও সংঘাত আমি চাই না।
নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোনো রকম কোনো দুর্ঘটনা যেন না হয়, সে সহনশীলতা আপনাদের দেখাতে হবে। নির্বাচনে যার যার ভোট শান্তি মত দেবে। সে পরিবেশটা আমাদের রক্ষা করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই নির্বাচনটা বাংলাদেশের জন্য একান্তভাবে জরুরি। কারণ বাংলাদেশকে নিয়ে অনেক রকম খেলা অনেকে খেলতে চায়। যারা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করে না, জয় বাংলা স্লোগান যারা নিষিদ্ধ করে দেয়। যারা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করে দেয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যারা ধ্বংস করে তারা দেশটাকেই ধ্বংস করবে। এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে।
বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, জনগণের ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল খালেদা জিয়া। থাকতে পারেনি। ভোট চুরি করলে জনগণ মেনে নেয় না। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়ার পতন ঘটে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন হয়। তারপর পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। কিন্তু ওদের শিক্ষা হয়নি। তাই আবারও ২০০১ সালে ভোট কারচুপি, ভোট চুরি, জনগণের ভাগ্য নিয়ে খেলা শুরু করে। তাদের দুঃশাসনের কারণে দেশে ইমার্জেন্সি আসে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে আমি যখন গ্যাস বিক্রি করতে রাজি হইনি, তখন ষড়যন্ত্রের শিকার হই। ক্ষমতা আসতে পারেনি। গ্যাস বিক্রি করার মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় বিএনপি-জামায়াত জোট আসে। ক্ষমতায় এসেই তারা দুর্নীতি লুটপাত, জঙ্গিবাদ, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা এবং আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের অকট্য নির্যাতন শুরু করে। তাদের দুর্নীতি এমন পর্যায়ে চলে যায়, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় ও আরেক দিকে তারেক যে হাওয়া ভবন খুলে দুর্নীতির আখড়া গড়ে তোলে। ব্যবসা-বাণিজ্য সর্বক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করে। যার ফলে দেশে চরম অরাজকতার সৃষ্টি হয়।
সর্বশেষ খবর
- ফ্যাসিস্টের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে গণতান্ত্রিক সরকারের বিকল্প নেই : এনামুল হক চৌধুরী
- নির্বাচন বিলম্বিত হলে ফ্যাসিবাদী শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে : হাকিম চৌধুরী
- অন্তর্বর্তী সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি চীনের
- কানাইঘাটে সরকারি অনুদানের চেক তুলে দিলেন ইউএনও
- কানাইঘাট পৌর বিএনপির ৮নং ওয়ার্ডের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা
এই বিভাগের আরো খবর
- ভারত হাসিনাকে রাখতে চাইলে তাকে চুপ থাকতে হবে: ড. ইউনূস
- জাতির উদ্দেশে ভাষণে ড. ইউনূস : ছাত্রজনতার স্বপ্নপূরণে আমি অঙ্গীকারবদ্ধ
- বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত
- অপরাধীদের খুঁজে বের করে বিচারের মুখোমুখি করুন : প্রধানমন্ত্রী
- কোটা আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াত প্রবেশ করে কর্মসূচি ঠিক করে দিচ্ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী