- রাষ্ট্র কাঠামো মেরামত ও জনগণের চাহিদা পূরণে ৩১ দফা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই : বুলবুল
- সাংবাদিকরা যেসব সংবাদ তোলে ধরেন তাই মানুষ সত্য মনে করেন : সাইফুদ্দিন খালেদ
- বাংলাদেশ প্রবাসী অধিকার ফোরাম ইতালির উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- জৈন্তাপুরে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী জাবেদ আহমদের সহযোগিতায় শিশুদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
- কানাইঘাটে জুলাই নয়ামাটি ইউনাইটেড স্পোর্টিং ক্লাবের ফুটবল টুর্নামেন্টে উদ্বোধন
- সিলেটের কদমতলীতে দেশের দ্বিতীয় ফ্রাঞ্চাইজি শোরুমের উদ্বোধন
- গোয়াইনঘাট প্রবাসী এসোসিয়েশন অফ ইটালীর আত্মপ্রকাশ, কমিটি গঠন
- কানাইঘাটে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ॥ পরিবারের দাবী হত্যা
- কানাইঘাট বাজারে ইউএনও’র অভিযানে ৯ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
- কানাইঘাট বাজার ব্যবসায়ীদের সাথে বিএনপি নেতা মামুনুর রশীদের মতবিনিময়
» খিচুড়ি প্রশিক্ষণে বিদেশযাত্রা : ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ বাতিল
প্রকাশিত: ১৬. সেপ্টেম্বর. ২০২০ | বুধবার
চেম্বার ডেস্ক:: দুই দিন ধরে সংবাদ মাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘খিচুড়ি রান্না শিখতে সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর’ বিষয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে এ খাতে ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ বাতিল করেছে পরিকল্পনা কমিশন।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ‘মিড ডে মিল’ সরবরাহের লক্ষ্যে এ বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জনে বিদেশ সফরের জন্য চাওয়া হয়েছে ৫ কোটি টাকা। একই বিষয়ে দেশে প্রশিক্ষণের জন্য আরও ১০ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে। ‘মিড ডে মিল’ বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে ১ হাজার কর্মকর্তাকে বিদেশে পাঠানোর প্রস্তাব করেছিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল ফিডিং কার্যক্রমের আওতায় এসব কর্মকর্তার বিদেশ সফর করার কথা ছিল।
তবে পরিকল্পনা কমিশন থেকে জানা গেছে, মহামারি করোনার কারণে বর্তমানে কোনো প্রকল্পে বিদেশ ভ্রমণ খাত রাখা হচ্ছে না।
গত সোমবার প্রকল্পটির মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) সভা করেছে। পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) আবুল কালাম আজাদ এ সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় এ প্রস্তাব বাতিল করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো বিভাগের প্রধান স্বপন কুমার ঘোষ বলেছেন, ‘বর্তমানে করোনা সংকট চলছে। কোনো প্রকল্পেই বিদেশ ভ্রমণ খাত রাখা হচ্ছে না। তাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল ফিডিং প্রকল্পের আওতায় কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর বাবদ ৫ কোটি টাকা বরাদ্দ বাতিল করা হয়েছে। পাশাপাশি দেশে ১ হাজার লোকের প্রশিক্ষণও বাতিল করা হয়েছে। জনগণের এক টাকাও অপচয় করতে দেওয়া হবে না।‘
বর্তমানে প্রায় ৩৩ লাখ শিশু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাইরে আছে। বিভিন্ন কারণে তারা স্কুলে যাচ্ছে না। খাবার বিতরণ করলে শিশুরা স্কুলে যাবে এবং তাদের পুষ্টি সমস্যা নিরসন হবে বলে দাবি ডিপিইর। ১৯ হাজার ২৮২ কোটি ৭২ লাখ ২৫ হাজার টাকার এ প্রকল্পের মাধ্যমে ১ কোটি ৪৭ লাখ ৮০ হাজার শিক্ষার্থীকে খাবার সরবরাহ করা হবে। প্রকল্পের আওতায় সপ্তাহে তিন দিন শিক্ষার্থীদের দুপুরে খিচুড়ি, ডিম ও সবজি দেওয়া হবে। বাকি তিন দিন দেওয়া হবে পুষ্টিকর বিস্কুট।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, প্রকল্পের ডিপিপিতে শিশুদের খাবার বিতরণ খরচ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা।
প্রকল্পের আওতায় কিছু আইটেম বাবদ ৭ কোটি ৫০ লাখ, একটি জিপ ও ছয়টি মাইক্রোবাস কেনার জন্য ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা, পেট্রোল, ওয়েল ও লুব্রিকেন্ট বাবদ ৮০ লাখ, যানবাহন ও যাতায়াত বাবদ ২০ লাখ, যানবাহন মেরামত বাবদ দেড় কোটি টাকা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। এসব প্রস্তাবের যৌক্তিকতা তুলে ধরতে বলেছে পরিকল্পনা কমিশন। অন্যথায় এ ব্যয় পুনঃনির্ধারণ করতে বলা হয়েছে।
সর্বশেষ খবর
- রাষ্ট্র কাঠামো মেরামত ও জনগণের চাহিদা পূরণে ৩১ দফা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই : বুলবুল
- সাংবাদিকরা যেসব সংবাদ তোলে ধরেন তাই মানুষ সত্য মনে করেন : সাইফুদ্দিন খালেদ
- বাংলাদেশ প্রবাসী অধিকার ফোরাম ইতালির উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- জৈন্তাপুরে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী জাবেদ আহমদের সহযোগিতায় শিশুদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
- কানাইঘাটে জুলাই নয়ামাটি ইউনাইটেড স্পোর্টিং ক্লাবের ফুটবল টুর্নামেন্টে উদ্বোধন
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা
এই বিভাগের আরো খবর
- কানাইঘাটে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ॥ পরিবারের দাবী হত্যা
- সিলেটে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আবুল হারিছ চৌধুরীর দেহাবশেষ কানাইঘাটে এতিমখানায় দাফন
- সিলেটে বিপিএল এর মিউজিক ফেস্টে অব্যবস্থাপনা, দাওয়াত পাননি সাংবাদিকরা
- সারজিসের আশ্বাসে সড়ক অবরোধ তুলে নিলেন ট্রেইনি চিকিৎসকরা