- সেনাবাহিনীকে সবখানে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া ঠিক হবে না: মির্জা ফখরুল
- কানাইঘাটের ইঞ্জিনিয়ার সাকির হোসেনের বৃটেনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন
- সিলেট জেলা যুবদলের ২৯১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
- সিলেটে জেলা যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন হাকিম রাব্বানী চৌধুরী
- সিলেট জেলা ও মহানগর যুবদল শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন
- সিলেট মহানগর কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় সোলেমান সিদ্দিকী সংবর্ধিত
- সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ
- আ.লীগের মতো আচরণ করলে তাদের মতো পরিণতি হবে আমাদের: ফখরুল
- শাবিপ্রবির নতুন উপাচার্য ড. সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী
- অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের আর যোগদান করতে দেওয়া হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
» বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান হচ্ছেন ১৯ জন
প্রকাশিত: ১৫. সেপ্টেম্বর. ২০২২ | বৃহস্পতিবার
চেম্বার ডেস্ক:: আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১৯ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠানো তথ্য একীভূত করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তৈরি প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৬১ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১৬২ জন, সাধারণ সদস্য পদে ১ হাজার ৯৮৩ জন এবং সংরক্ষিত সদস্য পদে ৭১৫ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। চেয়ারম্যার পদে একজন করে প্রার্থী আছে ১৯ জেলায়। জেলাগুলো হলো- গোপালগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ঝালকাঠি, টাঙ্গাইল, ঠাকুরগাঁও, নওগাঁ, নারায়ণগঞ্জ, ফেনী, বরগুনা, বাগেরহাট, ভোলা, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মৌলভীবাজার, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট, শরিয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও সিলেট।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল ১৫ সেপ্টেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই হবে ১৮ সেপ্টেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল দায়েরের সময় ১৯ থেকে ২১ সেপ্টেম্বর, আপিল নিষ্পত্তি ২২ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর। এছাড়া প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ সেপ্টেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ২৬ সেপ্টেম্বর। আর আগামী ১৭ অক্টোবর সিলেটসহ দেশের ৬১টি জেলায় জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তে কেউ সন্তুষ্ট না হলে আপিল কর্তৃপক্ষের কাছে আপিল করতে পারবেন। আপিল কর্তৃপক্ষে সংশ্লিষ্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারকে নিয়োগ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
২০০০ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার নতুন করে জেলা পরিষদ আইন প্রণয়ন করে। এরপর জোট সরকারের আমলে এ নিয়ে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। পরবর্তীতে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ পুনরায় ক্ষমতায় আসার পর ২০১১ সালে প্রশাসক নিয়োগ দিয়ে জেলা পরিষদ পরিচালনা করে। প্রথমবারের মতো স্থানীয় এই সরকারে নির্বাচন হয় ২০১৬ সালের ২৯ ডিসেম্বর। সে সময় ৬১টি জেলায় (তিন পার্বত্য জেলা বাদে) নির্বাচন হয়েছিল। এরমধ্যে ১৯টি জেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
জেলা পরিষদ নির্বাচন আইন অনুযায়ী, সংশ্লিষ্ট জেলার অধীন যতগুলো স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান রয়েছে, সেগুলোর সদস্যরাই জেলা পরিষদ ভোট দিতে পারেন।
সর্বশেষ খবর
- সেনাবাহিনীকে সবখানে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া ঠিক হবে না: মির্জা ফখরুল
- কানাইঘাটের ইঞ্জিনিয়ার সাকির হোসেনের বৃটেনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন
- সিলেট জেলা যুবদলের ২৯১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
- সিলেটে জেলা যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন হাকিম রাব্বানী চৌধুরী
- সিলেট জেলা ও মহানগর যুবদল শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা