- সেনাবাহিনীকে সবখানে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া ঠিক হবে না: মির্জা ফখরুল
- কানাইঘাটের ইঞ্জিনিয়ার সাকির হোসেনের বৃটেনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন
- সিলেট জেলা যুবদলের ২৯১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
- সিলেটে জেলা যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন হাকিম রাব্বানী চৌধুরী
- সিলেট জেলা ও মহানগর যুবদল শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন
- সিলেট মহানগর কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় সোলেমান সিদ্দিকী সংবর্ধিত
- সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ
- আ.লীগের মতো আচরণ করলে তাদের মতো পরিণতি হবে আমাদের: ফখরুল
- শাবিপ্রবির নতুন উপাচার্য ড. সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী
- অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের আর যোগদান করতে দেওয়া হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
» চা শ্রমিকদের ভালো-মন্দ দেখতে হবে : মালিকদের প্রধানমন্ত্রী
প্রকাশিত: ২৭. আগস্ট. ২০২২ | শনিবার
চেম্বার ডেস্ক:: শ্রমিকদের ভালো মন্দ দেখার দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চা শ্রমিকেরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ করে, তাদের দিক তো সবাইকে দেখতে হবে।
চা শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি নির্ধারণ বিষয়ে শনিবার (২৭ আগস্ট) বিকেলে গণভবনে চা বাগান মালিকদের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এ কথা বলেন।
বৈঠকে চা বাগান মালিকদের পক্ষে ১৩ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, চা বাগানের শ্রমিকেরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ করে। সেখান থেকে আপনারা মালিকরাও উপার্জন করেন। তাই তাদের ভালো-মন্দের দেখা সকলের দায়িত্ব। করোনাভাইরাসের কারণে অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত, এতে কোনো সন্দেহ নাই। কিন্তু এই খেটে খাওয়া মানুষগুলোর দিকে তো আমাদের একটু দেখতে হবে।
তিনি বলেন, চা শিল্প আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক সময় আমাদের দেশের বড় অর্থকরী ফসল ছিল, যেটা রপ্তানি করে আমরা অর্থ উপার্জন করতাম। দেশের মানুষের আর্থিক অবস্থা ভালো হওয়ায় চায়ের চাহিদা দেশেও অনেক বেড়ে গেছে।
চায়ের উৎপাদন বাড়াতে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছি। নতুন নতুন চা বাগানও করেছি। পঞ্চগড়ে চা বাগান ছিল না। আমি উদ্যোগ নিয়েছিলাম, সেই চা বাগানটা আস্তে আস্তে পঞ্চগড় থেকে এখন পর্যন্ত ঠাকুরগাঁও পর্যন্ত এসে গেছে। লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের দিকেও কেউ কেউ ছোট ছোট করে করছে। আগে শুধু চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগেই চা বাগান ছিল।
টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫৭ সালে দায়িত্ব নিয়েছিলেন জানিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, এই শ্রমিকদের কিন্তু নাগরিকত্ব ছিল না। ব্রিটিশরা বিভিন্ন স্থান থেকে এনে… মোটামুটি দাসত্বগিরিই করতে হতো তাদের। তিনিই (বঙ্গবন্ধু) যখন চেয়ারম্যান হলেন, তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হল। কিছু সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছিল। সেই সূত্রে তাদের সঙ্গে আমার একটা যোগাযোগ ছিল। তারা এই কথাটা সব সময় মনে রাখে। ১৯৯৬ সালে আমার কাছে যে প্রস্তাব এসেছিল তার অনেকগুলো কাজ আমি করে দিয়েছিলাম।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে চা-বাগান শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ১২০ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ১৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দৈনিক মজুরি অনুযায়ী চা শ্রমিকদের অন্যান্য সুবিধা আনুপাতিক হারে বাড়বে।
সর্বশেষ খবর
- সেনাবাহিনীকে সবখানে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া ঠিক হবে না: মির্জা ফখরুল
- কানাইঘাটের ইঞ্জিনিয়ার সাকির হোসেনের বৃটেনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন
- সিলেট জেলা যুবদলের ২৯১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
- সিলেটে জেলা যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন হাকিম রাব্বানী চৌধুরী
- সিলেট জেলা ও মহানগর যুবদল শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা