- তুরস্কে নবম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশের মুয়াজ
- সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ গ্রেফতারের খবরে শ্রীমঙ্গলে আনন্দ মিছিল
- পূবালী ব্যাংক পিএলসি বন্দর বাজার শাখার ইসলামী কর্ণার উদ্বোধন
- সোনার দাম আরও বাড়ল, ভরি ছাড়িয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার
- বাংলাদেশে শেখ হাসিনা-আ.লীগের কোনো জায়গা হবে না : ড. ইউনূস
- নেপালকে হারিয়ে আবারও সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
- রাষ্ট্র পরিচালনার মেয়াদ ৪ বছর হওয়া উচিত : স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
- সিলেটে জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের উদ্যোগে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
- আলিয়া মাঠে ৯, ১০ ও ১১ জানুয়ারীর তাফসীর মাহফিল সফল করার আহ্বান
- পূবালী ব্যাংক পিএলসি বরইকান্দি শাখায় ইসলামিক কর্ণারের উদ্বোধন
» প্লেনে যখন দেশের বাইরে যাই তখন দেশি সিনেমা দেখি: প্রধানমন্ত্রী
প্রকাশিত: ২৩. মার্চ. ২০২২ | বুধবার
চেম্বার ডেস্ক::প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমি তো সিনেমা হলে যেতে পারি না। কিন্তু প্লেনে যখন দেশের বাইরে যাই তখন দেশি সিনেমা দেখি। প্রোডাকশনগুলো খুব ভালো লাগে। আবার কেউ যদি পেনড্রাইভে ছবি পাঠান সেটাও দেখি। ভালোই লাগে সিনেমা দেখতে। আমাদের দেশে সুপ্তপ্রতিভা আছে। তাদের কাজ দেখে মুগ্ধ হই।
আজ বুধবার (২৩ মার্চ) জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার-২০২০ প্রদান অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সিনেমা শুধু বিনোদন নয়, সমাজ সংস্কারের মাধ্যম বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘শুধু বিনোদন নয়, বিনোদনের সাথে সাথে আমাদের সমাজ সংস্কারে, মানুষকে শিক্ষা দেওয়া বা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করা এবং দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে চলচ্চিত্রশিল্পের সঙ্গে জড়িতদের আমি আহ্বান জানাব।’
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের সিনেমা শিল্পটা অ্যানালগ সিস্টেমে থেকে গিয়েছিল। সেটাকে আমি আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন করতে চাই। আমাদের জেলা-উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত মানুষের বিনোদনের একটা মাধ্যম হিসেবে সিনেমাকে দেখতে চাই। আমি চাই আমাদের জেলা-উপজেলায় সব জায়গায় সিনেপ্লেক্স নির্মাণ হোক। সে ক্ষেত্রে আমি সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছিলাম। মাঝখানে ভাটা পড়ে যাওয়ায় কেউ উদ্যোগী ছিল না।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এফডিসি গড়ে চলচ্চিত্র নির্মাণের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের চলচ্চিত্রশিল্প এগিয়ে যাক। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করে দিয়েছি। যে তরুণরা সিনেমা শিল্পে এগিয়ে এসেছেন আমি বিশেষভাবে তাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। এরাই তো ভবিষ্যৎ।
মুক্তিযুদ্ধে যে শিল্পীরা অবদান রেখেছিলেন তাদের ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি সবসময় চেষ্টা করেছি দেশে সিনেমাশিল্প যেন শেষ হয়ে না যায়। ১৯৯৬ সালের সরকারে আসার পরে যা যা করা দরকার সবই করেছিলাম। (ক্ষমতা থেকে চলা যাওয়ার পর) আবার দেখলাম (সিনেমা) পিছিয়ে গেছে। পরবর্তীতে উদ্যোগ নিয়েছিলাম ভালো একটা কমপ্লেক্স তৈরি করার। সেটার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে।
শিল্পী ও সংশ্লিষ্টদের জন্য উদ্যোগের কথা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, অনেক শিল্পী বৃদ্ধকালে করুণ অবস্থায় পড়েন। আমরা শিল্পী, কলাকুশলীদের জন্য ফান্ড ট্রাস্ট করে দিয়েছি। যাতে আমাদের কোনো শিল্পী কষ্ট না পান।
সর্বশেষ খবর
- তুরস্কে নবম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশের মুয়াজ
- সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ গ্রেফতারের খবরে শ্রীমঙ্গলে আনন্দ মিছিল
- পূবালী ব্যাংক পিএলসি বন্দর বাজার শাখার ইসলামী কর্ণার উদ্বোধন
- সোনার দাম আরও বাড়ল, ভরি ছাড়িয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার
- বাংলাদেশে শেখ হাসিনা-আ.লীগের কোনো জায়গা হবে না : ড. ইউনূস
সর্বাধিক পঠিত খবর
- কানাইঘাটে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত, গ্রেফতার-১
- ফের বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ ভিসা দেওয়া শুরু, রয়েছে নানা শর্ত
- আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি মাহফুজের, ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম
- কানাইঘাটে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে আহত,থানায় অভিযোগ দায়ের
- কানাইঘাটে ৫০ উর্ধ্ব মহিলার যৌন হেনেস্থার ভিডিও যে ভাবে ধারণ করে বখাটেরা